১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪
ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার
মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী।
১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন
চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে
যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর
প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু
একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না
করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম
চেয়ে অনেক বেশী পছন্দকরে।
বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর
করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের
মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন
বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব
থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে
পারে মেয়েদের”বীর্যপাত” বলে কিছু
নেই। কেউ যদি দাবী করে তাহলে সে
মিথ্যা বলছে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য
সেক্সের কোন দরকার নেই।
৬. যোনিতে পেনিস ঢুকালে মেয়েরা মজা
পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১%
এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা পেনিসের চেয়ে মোটা পেনিসে
মজাবেশী। লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ
মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যোনির সামান্য ভেতরেই
খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব
খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড়
পেনিসের দরকার হয় না।বাচ্চা ছেলের
পেনিসও এই মজা দিতে পারে। অনেক
ছেলে কিংবা মেয়েরা চায় বিপরীত লিংঙ্গের
মানুষটি তার সাথে মিলিত হোক। কিন্তু কিভাবে ?
0 Comments