ধাপ-১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ নির্ধারণঃ
নিঃশ্বাস ত্যাগ করুন, ফুসফুস থেকে সমস্ত
বাতাস
বের করে দিন। এবার মেঝের সাথে
সমান্তরাল করে বুকের চারদিকে ফিতা
দিয়ে
বক্ষোদেশের নিচে অর্থাৎ যেখানে ব্রা
শেষ হয়ে গেছে, সেখানে মেপে নিন।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ
সংখ্যা
ধরবেন। যেমন, ২৮.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে
২৮ ইঞ্চি ধরবেন। ২৮.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি
হলে ২৯ ধরবেন।
সংখ্যাটা জোড় হলে, তার সাথে ৪ যোগ
করবেন।
সংখ্যাটা বিজোড় হলে, তার সাথে ৫ যোগ
করবেন।
ধাপ-২: কাপের সাইজের মাপ নির্ধারণঃ
সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে, হাত দুদিকে ছেড়ে
দিয়ে, ব্রার উপরে যেখানে সর্বোচ্চ উঁচু,
সেখানের মাপ নিন। খেয়াল রাখবেন যাতে
মাপার সময় ফিটা মেঝের সমান্তরাল থাকে,
কোথাও উঁচু-নিচু যেন না হয়।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ
সংখ্যা
ধরবেন। যেমন, ৩৪.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে
৩৪ ইঞ্চি ধরবেন। ৩৪.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি
হলে ৩৫ ধরবেন।
ধাপ-৩: ব্রার সাইজের মাপ নির্ধারণঃ
কাপের সাইজের মাপ (ধাপ#২) থেকে
ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (ধাপ#১) বিয়োগ
দিন।
এই সংখ্যাটা দিয়েই পেয়ে যাবে কাপের
সাইজ। নিচের টেবিলে দেখে নিন।
উদাহরণঃ
ধাপ-১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (২৮+৪=) ৩২
ধাপ-২: কাপের সাইজের মাপ ৩৫
ধাপ-৩: ৩৫-৩২=৩, অর্থাৎ “সি”
তাহলে, স্তন বা ব্রার সাইজ হবে “৩২সি”
=====================
পার্থক্যঃ কাপ সাইজঃ
০”-১/২” AA
১/২”- ১” A
২” B
৩” C
৪” D
৫” DD or E
৬” DDD or F
৭” G
৮” H
৯” I
১০” J
=====================
A = ছোট
B = মাঝারি
C = বড়
D = বেশি বড়
E = অনেক বেশি বড়
0 Comments