যে পাঁচটি অঙ্গ বড় হলে মেয়েদের সৌভাগ্যবতী ভাবা হয় জানেন কি ?

যে পাঁচটি অঙ্গ বড় হলে- আমাদের দেশে মহিলাদের দেবীরুপে গণ্য করা হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা মহিলাদের দেবীর অপর রুপ বলেই মনে করেন। এই জগতে মহিলারা না থাকলে মনুষ্য প্রজাতিই বিলুপ্ত হয়ে যেত।

কিন্তু আজ বর্তমানে একুশ শতকের ঘোর কলিযুগে এসেও সমাজে মহিলাদের অবস্থা খুবই খারাপ। এখনও অনেক এমন মানুষ আছে যারা মেয়ের জন্মানোকে কোন অভিশাপের থেকে কম ভাবে না।

এই কথা সবাই জানে যে নারীরাই নতুন প্রাণের উৎস, তবুও নারীদের প্রাপ্য সম্মান দেওয়া হয় না। তবে বলা উচিত যে, বর্তমানে অনেক লোকজনেরই নারীদের সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা পাল্টেছে।

আমাদের দেশে আজও কিছু কিছু পিছিয়ে পড়া গ্রাম রয়েছে যেখানে কন্যাসন্তান জন্ম নিলে রীতিমত শোক পালন করা হয়। তাদের সত্যিই কোন ধারণা নেই যে বর্তমান যুগে নারীরা কতটা এগিয়ে গেছে। পুরুষদের সাথেই কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে সমস্ত রকম দায়িত্ব সামলাতে পারে তারা।

ওই সমস্ত লোকজনরা জানে না যে, পুরুষরা একবার হলেও তাদের দুঃখ দিতে পারে কিন্তু নারীরা কখনই সেটা করে না। একথা একদম সত্যি যে বিয়ে দেওয়ার পর মেয়েরা মেয়েই থাকে কিন্তু ছেলেরা স্বামী হয়ে যায়।

এই জগতে মহিলাদের অমূল্য অবদান রয়েছে কারণ তাদের থেকেই সৃষ্টি হয় নতুন প্রাণের। মা লক্ষী সেই ঘরেই বিরাজমান হন যেখানে নারীর সম্মান করা হয়।

আজ আপনাদের জানাবো কোন ধরনের মহিলারা তাদের পরিবার ও স্বামীর জন্য সৌভাগ্যশালী হন। শাস্ত্রমতে মহিলাদের নির্দিষ্ট কয়েকটি অঙ্গ বড় হলে তা পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।

আসুন দেখে নেওয়া যাক-


১. বড় চোখ

যেসব মহিলার চোখ বড় হয় তাদের দেখতে তো সুন্দরী লাগেই, এছাড়াও এনারা স্বামীকে অত্যন্ত ভালোবাসেন। যে বাড়িতে এনারা যান সেখানে ধন-সম্পদের আধিক্য ঘটে। এই ধরণের মহিলারা কখনই নিজের স্বামীকে ঠকান না।

২. লম্বা নাক

যেসব মহিলাদের নাক লম্বা হয় তাদের সব রকম সমস্যা শান্ত মাথায় সমাধান করার ক্ষমতা থাকে। এনাদের টাকা খরচ করার প্রবণতা থাকে, তবে তারা কখনই বাজে খরচ করেন না।

৩. লম্বা আঙুল

যেসব মহিলাদের আঙুল লম্বা হয় তারা অত্যন্ত বুদ্ধীমতি হন, আর তাদের লেখা-পড়া করার দারুণ সখ থাকে। এই ধরণের মহিলারা টাকা-পয়সা কম খরচ করেন এবং টাকা-পয়সা পেলে চেষ্টা করেন তা কিভাবে বাড়ানো যায়।

৪. লম্বা চুল

যেসব মহিলাদের চুল লম্বা তাদের বরাবরই পরিবারের জন্য অত্যন্ত ভাগ্যশালী মনে করা হয়। এই ধরণের মহিলারা যে পরিবারে যান সেই পরিবারে কখনোই টাকা-পয়সার অভাব হয়না।

৫. লম্বা গলা

যেসব মহিলার লম্বা গলা আছে তার অত্যন্ত সৌভাগ্যের অধিকারীনি হন। যে বাড়িতেই এনারা যান সেখানে খুশির ভাণ্ডার নিয়ে যান।

পুত্রবধূর গর্ভে শ্বশুরের সন্তান, ভাগিয়ে বিয়ে করায় এলাকায় চাঞ্চল্য!

স্ত্রী সন্তান থাকা সত্ত্বেও অন্তঃসত্বা পুত্রবধূকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করলেন বাবর আলী নামে এক শ্বশুর। ঘটনাটি ঘটেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ধাইনগর ইউনিয়নে।

অভিযোগ উঠেছে, এ অমানবিক ঘটনায় সহায়তা করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তাবারিয়া চৌধুরী। জানা গছে, মহেষপুর গ্রামের বাবর ছেলে ইউসুফ আলীর সঙ্গে একই ইউনিয়ের জাবড়ি কাজিপাড়া গ্রামের মৃত জোবদুল হক জোবুর মেয়ে সাথী খাতুনের প্রায় তিন বছর আগে বিয়ে হয়।

বিয়ের পর একই বাড়ীতে সবাই বসবাস করত। এরপর পূত্রবধূর দিকে কু-নজর পড়ে শ্বশুর বাবর আলীর। প্রায় দুই মাস আগে পূত্রবধূকে নিয়ে আত্মগোপনে চলে যায় শশুর বাবর আলী। খবর পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যান তাবারিয়া চৌধূরি লোক পাঠিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বারঘোরিয়া হতে তাদের আটক করে ধাইনগর ইউপি কার্যালয়ে আটকে রাখে।

পরে গত ২২ শে জুন স্থানীয়ভাবে শালিস বসানো হয়।শালিসে স্ত্রী তিন সন্তানের জননী নাসীমা বেগমকে দিয়ে বাবর আলীকে তালাক দেয়া হয়। এরপর ছেলে ইউসুফ আলীকে স্ত্রী সাথী খাতুনকে তালাক দিতে বাধ্য করা হয়। এরপর পরই দেড় লাখ টাকা দেনমোহরে পূত্রবধূ সাথীর সঙ্গে শ্বশুর বাবর আলীর বিয়ে পড়ানো হয়।

ইনস্টাগ্রামের সেরা ১০ জন অন্যরকম ভারতীয় মডেল

তালাক এবং বিয়ের কাজটি সম্পন্ন করেন একই ইউনিয়ের গ্রাম পুলিশ (চৌকিদার) আনারুল ইসলাম। এরপর বাবর তার নববধূকে নিয়ে অবস্থান করছেন মহেষপুর গ্রামের একটি ভাড়া বাড়ীতে। তারপর হতে ছেলে ইউসুফ আলী তার মাকে নিয়ে মামাদের বাড়ীতেই অবস্থান করছেন। ঘটনার পর এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

যার সত্যতা মিলেছে বাবরের স্ত্রী ও ইউসুফের মা নাসিমা বেগমের কথায়। নাসিমা বেগম অভিযোগ করে বলেন, শুক্রবার ৭/৮ জন মানুষের সামনে চেয়ারম্যান সাহেব তার অফিস ঘরে প্রথমে আমাকে তালাক দিতে বাধ্য করে আমার স্বামী বাবর আলীকে।

তারপরে ছেলে ইউসুফ আলীকে দিয়ে তালাক দেয়ায় তার স্ত্রী সাথী খাতুনকে। তালাকের পরেই ছেলের বউ (ইউসিুফের) স্ত্রীকে বিয়ে করেন বাবর আলী।তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, আমি যেন কোন ধরনের সুযোগ সুবিধা না পাই তার জন্য কৌশলে আমাকে দিয়ে

Post a Comment

0 Comments